হাওজা নিউজ এজেন্সি রিপোর্ট অনুযায়ী, ইরানের অর্থনৈতিক বিষয়ক উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী মেহেদি সাফারি বলেছেন, এশিয়ান কো-অপারেশন ডায়ালগ ফোরামের বৈঠকের অন্যতম উদ্দেশ্য হচ্ছে এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে বিভিন্ন মাত্রায় সমন্বয় সৃষ্টি করা।
ইরানের উপ পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এসিডি নিঃসন্দেহে এশিয়ার বৃহত্তম সংস্থা এবং ইরান গত বছর এই গ্রুপের সভাপতিত্ব গ্রহণ করে।
তিনি বলেন, ১৯তম এশিয়ান কো-অপারেশন ডায়ালগ ফোরামের সভা রবিবার ও সোমবার তেহরানে অনুষ্ঠিত হবে, যা ইরানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া দ্বিতীয় বৈঠক।
ইরানের শহীদ পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমিরাবদুল্লাহিয়ানের সভাপতিত্বে নিউইয়র্কে এসিডির প্রথম বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
তিনি বলেন, রোববার এসিডি উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বৈঠকে বৈঠকের আলোচ্যসূচি তৈরি করা হবে এবং ইরানের দেওয়া প্রস্তাবগুলো পর্যালোচনা করা হবে।
মেহেদী সাফরি বলেন, এই ফোরামের সদস্য দেশের সংখ্যা ৩৫ এবং এশিয়ার সব শক্তিশালী দেশও এই ফোরামে অন্তর্ভুক্ত।
মেহেদি সাফারি আরও বলেন, তেহরানে এত বিপুল সংখ্যক এশীয় দেশগুলোর প্রতিনিধি একই সময়ে জড়ো হওয়া একটি বড় সাফল্য।
মনে রাখবেন ইরান, থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, ফিলিপাইন, ব্রুনাই, সিঙ্গাপুর, কম্বোডিয়া, ভিয়েতনাম, মায়ানমার, লাওস, নেপাল, রাশিয়া, তুরস্ক, জাপান, চীন, মঙ্গোলিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, ভারত, আফগানিস্তান, পাকিস্তান, বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা, ভুটান, কুয়েত, বাহরাইন, সৌদি আরব, কাতার, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ওমান, ফিলিস্তিন, কাজাখস্তান, উজবেকিস্তান, কিরগিজস্তান এবং তাজিকিস্তান এসিডির সদস্য।